
হোম > সফলতার গল্প
প্রোফাইলঃ
নামঃ মোহাম্মাদ জাহিদুল হক
পদবিঃ প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও
শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ স্নাতকোত্তর (বায়োটেকনোলজি এন্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং)
ব্যবসার ধরণঃ স্কিনকেয়ার ও কসমেটিকস
শুরুর সময়ঃ ২০১১
ব্যবসা শুরুর মূলধনঃ ২০,০০০ টাকা
কর্মীর সংখ্যাঃ ৪৫০ জন ( ৮০ ভাগ নারীকর্মী )
মাসিক আয়ঃ ৫ থেকে ৬ কোটি টাকা
বাৎসরিক আয়ঃ প্রায় ৬০ কোটি টাকা
মূল গল্পঃ
আমি মোহাম্মদ জাহিদুল হক, বায়োটেকনোলজিতে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করে এখন ওয়ান-ম্যান’র প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও। নিজের প্রতিষ্ঠান গড়ার আগে আমি ১১ মাস একটি ফার্মাসিউটিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিতে কাজের মাধ্যমে নিজের অভিজ্ঞতা অর্জন করি। কর্মজীবনে কর্পোরেট সেক্টরের অফার আমাকে আকর্ষণ করলেও প্রশমিত করতে পারেনি আমার প্রবল ইচ্ছাকে। অতঃপর স্কিনকেয়ার ইন্ডাস্ট্রির বড় শূণ্যতাকে উপলব্ধি করে, ২০ হাজার টাকা মূলধন নিয়ে ২০১১ সালে ব্যবসায়িক জগতে প্রবেশ করি যার ফলস্বরুপ বর্তমানে আমার প্রতিষ্ঠানের মাসিক আয় ৫-৬ কোটি টাকা। বাংলাদেশের ডিজিটালাইজেশনের সাথে তাল মিলিয়ে বায়োজিনের মাধ্যমে এই শূণ্যতার সমাধান নিয়ে আসি যা মানুষের আস্থা অর্জনেও সক্ষম হয়। প্রাথমিক পর্যায়ে, পারিবারিক অমত, আর্থিক সংকট, এবং ঝুঁকিসহ বেশকিছু বাধার সম্মুখীন হতে হয়েছে কিন্তু আমার দূরদর্শিতা, সুপরিকল্পিত চিন্তা, এবং কর্মীদের অক্লান্ত পরিশ্রম সকল বাধাকে ডিঙিয়ে বায়োজিন কসমেসিউটিক্যালসকে আজ পৌছে দিয়েছে সাফল্যের দ্বারপ্রান্তে। নারী ক্ষমতায়ন, নিজের স্বপ্ন পূরণ ও একজন সফল উদ্যক্তা হওয়ার পিছে কাজ করছে ৪৫০ জনের অধিক দক্ষ কারিগর যেখানে ৮০%ই নারী কর্মী। প্রবল ইচ্ছাশক্তি ও নিষ্ঠা নিয়ে কাজ করলে কোনো বাঁধা যে বাঁধা না আমি তার অনন্য উদাহরণ।