হোম > আমার ব্যবসা

Important Circular & Notices

নীতি পরিবর্তন/পরিবর্ধন সম্পর্কিত খবরঃ

ন্যাশনাল ট্যারিফ পলিসি ২০২৩ অনুমোদন

ন্যাশনাল ট্যারিফ পলিসি-২০২৩গত ১৭ জুলাই মন্ত্রীসভা কর্তৃক অনুমোদিত হয়েছে। মন্ত্রীসভার তত্ত্বাবধানেবাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনএই পলিসির খসড়া প্রস্তুত করেছে। দীর্ঘদিন ধরেই আমদানি/রপ্তানি শুল্ক, বানিজ্য উদারীকরণ এবং ট্যারিফ যৌক্তিকীকরণ একটি কেন্দ্রীয় নীতিমালার প্রয়োজনীয়তা অনুভূত হচ্ছিল। যার আলোকে বানিজ্য মন্ত্রনালয়ের অধীনে গঠিত ট্যারিফ কমিশন এ নীতিমালা প্রস্তুত ও প্রণয়ন বিষয়ে কাজ শুরু করে। সর্বশেষ ২৯ জানুয়ারি, ২০২৩ এ এই নীতিমালা বিষয়ে আলোচনা হয়। 

সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন। ছবি: সময় সংবাদ

এই নীতিমালায় শুল্ক নির্ধারণে সর্বমোট ১৭টি নীতিমালা প্রণীত হয়েছে। ইতোপূর্বে অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ বিভিন্ন সময়ে প্রজ্ঞাপন জারির মাধ্যমে শুল্ক ও কর রেয়াত নির্ধারণ করে থাকলেও এই প্রথম সরকারের পূর্ণাঙ্গ কোন নীতিমালা অনুমোদিত হল। যার সুবিধা দেশি বিদেশি ব্যাবসায়ীসহ সবাই কমবেশি ভোগ করবেন বলে ভাবছেন বিশেষজ্ঞরা

(*তথ্যসূত্রঃ বিজি প্রেস)

 

প্রত্যক্ষ কর ব্যয়প্রাক্কলন সম্পন্ন করলো জাতীয় রাজস্ব বোর্ড


আন্তর্জাতিক উত্তম রাজস্ব চর্চার সাথে সঙ্গতি রেখে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের আয়কর বিভাগ বাংলাদেশে প্রথমবারের মত মাঠ পর্যায়ের বাস্তব তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করেপ্রত্যক্ষ করব্যয়প্রাক্কলন করেছে। এই সম্পূর্ণ প্রকল্প আয়কর বিভাগের উদ্যোগে পরিচালিত এবং নিষ্পন্ন হয়েছে

২০২০-২০২১ অর্থবর্ষের জন্য প্রযোজ্য উক্তপ্রত্যক্ষ করব্যয়এর মোট প্রাক্কলিত পরিমাণ ১,২৫,৮১৩ কোটি টাকা, যার মধ্যে কর্পোরেট পর্যায়ে ৮৫,৩১৪ কোটি টাকা এবং ব্যক্তিগত পর্যায়ে ৪০,৪৯৯ কোটি টাকা। সামগ্রিকভাবে, ২০২০-২০২১ অর্থবর্ষের জন্য এইপ্রত্যক্ষ কর ব্যয়মোট জিডিপি এর ৩.৫৬%। ২০২৩-২০২৪ এর প্রক্ষেপিত মোট জিডিপি আকার বিবেচনায় নিয়ে চলমান অর্থবর্ষে প্রক্ষেপিত প্রত্যক্ষ করব্যয় এর মোট পরিমাণ হবে ১,৭৮, ২৪১ কোটি টাকা। এর সাথে প্রাক্কলিত ভর্তুকির পরিমাণ যোগ করলে মোট ভর্তুকির পরিমাণ দাঁড়ায় ২,৮৯,২২৮ কোটি টাকা

 

 “প্রত্যক্ষ করব্যয়” ( Direct Tax Expenditure) বলতে রেয়াত, ছাড়, অব্যাহতি, হ্রাসকৃত হারে করারোপ এবং মোট করযোগ্য আয় পরিগণনা হতে আয় বাদ দেয়াকে বোঝায়। এটি এক ধরনের কর ভর্তুকি। অর্থাৎ এই ভর্তুকি যদি কর হিসেবে আহরিত হতো তাহলে মোট আহরিত করের সাথে এটি যুক্ত হতো এবং করের পরিমাণ বৃদ্ধি হতো। বর্তমানে প্রাক্কলিত প্রত্যক্ষ করব্যয় কাঠামো সবার জন্য কর নির্ধারণ প্রক্রিয়া সহজতর করবে বলে জানিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড

তথ্যসূত্রঃ   *nbr.gov.bd* 

                 *mof.gov.bd*